December 29, 2016

মেয়েটি দিনে ভার্সিটি রাতে যৌন পল্লিতে***


মেয়েটি দিনে ভার্সিটি রাতে যৌন পল্লিতে কি করছে ।

মেয়েরা বাড়ি থেকে ভার্সিটিতে আসে পড়তে। কিন্তু 

এরাবিভিন্ন কারনে বিপথে চলে যাচ্ছে। এদের ফিরিয়ে 

আনার জন্য এই প্রতিবেদনমূলক ভিডিও গুলি আপনাদের 

সামনে তুলে ধরা হয় যাতে করে আপনারা সচেতন হয়ে 

সবকিছুকে ভালোর দিকে নিতে পারেন।

নৌকায় প্রেমিক প্রেমিকা আপত্তিকর অবস্থায় হাতে নাতে ধরা !! অতঃপর যা করলো দেখুন**

আমাদের সমাজে ঘটে যাওয়া নানান ঘটনার খবর আমরা সবটুকু কি জানতে পারি? সেই সব ঘটে যাওয়া ক্রাইম এর কিছু অংশ আপনাদের সামনে তুলে ধরাটা আমারদের লক্ষ্য । আমাদের প্রচারিত ভিডিও গুলো দেখে অবশ্যই আপনি সচেতন হবেন এবং অন্যকে ও সচেতন করবেন। 
নৌকায় প্রেমিক প্রেমিকা আপত্তিকর অবস্থায় হাতে নাতে ধরা !!

গোপনাঙ্গে ট্যাটু করাতে স্বামীর আবদার, অত:পর স্ত্রী যা করলেন***

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে নানারকম আবদার থেকেই থাকে। কিন্তু, তাই বলে এমন আবদার ! স্ত্রীর গোপনাঙ্গে ট্যাটু করতে বলবেন স্বামী ?কলেজে পড়ার সময় থেকে দুজনের প্রেমের শুরু। তিন বছরের প্রেমের সম্পর্ক বিয়েতে পরিণতি পায়। বিয়ের পরে স্ত্রীর কাছে অদ্ভুত আবদার করে বসেন স্বামী। স্ত্রীর গোপনাঙ্গে নিজের নামের ট্যাটু করতে বলেন। রাজি না হওয়ায় শুরু হয় মারধর। স্থানীয় মহিলা থানায় অভিযোগ জানান ওই মহিলা। তাঁর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে অভিযুক্তদের আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
নির্যাতিতা মহিলার কাছ থেকে জানা যায়, কলেজে পড়ার সময় তাদের দুজনের আলাপ। তাঁর থেকে দুবছরের সিনিয়র ছিল পর্ব (ওই মহিলার স্বামী)। আলাপ থেকে বন্ধুত্ব হয় এবং বন্ধুত্ব অবশেষে প্রেমে পরিণত হয়। কিন্তু, এই সম্পর্কে বাড়ির লোকের মত না থাকায় পড়াশোনা শেষ করে পালিয়ে গিয়ে মন্দিরে বিয়ে করেন তাঁরা। বিয়ের পর চারদিন পর্যন্ত সব ঠিকঠাকই ছিল। এরপর থেকে শুরু হয় সমস্যা।
পর্ব প্রথমে স্ত্রীর হাতে তার নাম লেখা ট্যাটু করায়। এরপর তার জন্মদিনের আগে নিজের জন্মদিনের তারিখের ট্যাটু করায় স্ত্রীর ঘাড়ে। পরবর্তী আবদার ছিল কাঁধের নিচে একটি পাখির ডানার ট্যাটু করাতে হবে। স্ত্রী সেই আবদারও মেনে নেন। কিন্তু, এরপর আর স্বামীর আবদার রাখা সম্ভব হয়নি। কারণ তাঁর গোপনাঙ্গে স্বামীর নাম লিখে ট্যাটু করতে বলে পর্ব। এতে রাজি হননি ওই মহিলা। স্বামীর এই অন্যায় আবদার না রাখায় তাঁর উপর শুরু হয় অত্যাচার। স্ত্রীকে মারধর করতে থাকে পর্ব।
স্ত্রীর উপর অত্যাচারের আরও কারণ ছিল। ওই মহিলা জানান, বিয়ের পর ইন্দোরে তাঁর স্বামীর ব্যবসা ভালোই চলছিল। কিন্তু, হঠাৎ সে ব্যবসা ছেড়ে চাকরি করতে চলে যায় ভোপালে। এবং ব্যবসায় লোকসানের কারণ দেখিয়ে তাঁকে বাপের বাড়ি থেকে ৫০ লাখ টাকা আনতে বলে। অত টাকা দিতে না পারায় বাপেরবাড়িতে গিয়ে স্ত্রীকে মারধর শুরু করে। এরপর শুরু হয় গোপনাঙ্গে ট্যাটু করানোর আবদার।
বাধ্য হয়ে স্থানীয় মহিলা থানায় গিয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন ওই মহিলা। থানা থেকে দুজনকে ঝামেলা মিটিয়ে নিতে বলা হয়। কিন্তু, স্ত্রীকে সঙ্গে রাখতে রাজি হয়নি পর্ব। এরপর আদলতের দ্বারস্থ হন নির্যাতিতা মহিলা। আদালত মহিলা ও শিশু উন্নয়ন বিভাগের মাধ্যমে অভিযোগের তদন্ত করায়। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর মহিলার শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে অভিযুক্তদের আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

বিখ্যাত নারীদের সতীত্ব হারানোর গল্প**

ধর্ষণমাত্রই একটা বিভীষিকা। কেবল ধর্ষিতাই জানে এ বিভীষিকার তীব্রতা ও বীভৎসতা। ধর্ষণে যে শারীরিক-মানসিক ধকল যায়, তা কাটিয়ে ওঠা যে কতটা কঠিন, তা কেবল ভুক্তভোগী ও তার পরিবারই জানে। আমরা আর কিছু না পারি, চাইলে অসহায় ধর্ষিতা কিশোরীটির পাশে দাঁড়াতে পারতাম। ধর্ষণের ধকল কাটাতে প্রেরণাদায়ী কোনো গল্প শোনাতে পারতাম। বিশ্বজুড়ে প্রেরণার কত্ত গল্প!
ফুলন দেবী
ফুলন দেবীর কথা মনে আছে? ভারতের উত্তর প্রদেশের এক গণ্ডগ্রামের এ নারী টানা ২৩ দিন গণধর্ষণের শিকার হন। তরুণী বয়সেই তিনি বারবার বলি হন পুরুষের নিষ্ঠুরতার। সেই ফুলনই পরবর্তীকালে দুই দুইবার লোকসভার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তার জেগে উঠা, প্রতিবাদ, প্রতিরোধ, সংগ্রাম ও উত্থান কাহিনী নিয়ে দেশে-বিদেশে লেখা হয় একাধিক গ্রন্থ। নির্মিত হয় সিনেমা।নাম যার বেন্ডিত কুইন
উইনফ্রে
বিশ্ববিখ্যাত টকশো উপস্থাপক উইনফ্রের কথা। মাত্র ৯ বছর বয়সে তিনি ধর্ষিত হন। ধর্ষক নিজের মামাত ভাই। সেই উইনফ্রেই পরে হয়ে উঠলেন বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে ধনী আফ্রো-আমেরিকান, উত্তর আমেরিকার প্রথম এবং একমাত্র মাল্টি-বিলিয়নিয়ার কৃষ্ণাঙ্গ। জিতলেন আমেরিকার সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম। বিভিন্ন জরিপে হলেন পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী নারী (উইকিপিডিয়া)।
ম্যাডোনা
বিশ্বখ্যাত পপগায়িকা ম্যাডোনা। ১৯ বছর বয়সে তিনি ধর্ষণের শিকার হন। আরেক পপগায়িকা লেডি গাগাও একই বয়সে এক ক্যাসেট কোম্পানির মালিকের হাতে ধর্ষিত হন। পরে ওই ঘটনা নিয়ে ঝরিহব নামে একটি গানও গান
ম্যারি জে. ব্লিজ
মাত্র ৫ বছর বয়সে এক পারিবারিক বন্ধুর হাতে সতীত্ব খোয়ান হিপ-হপ কুইন ম্যারি জে. ব্লিজ।
ফিউনা আপেল
১২ বছর বয়সে একই ঝামেলায় পড়েন মার্কিন গায়িকা, গীতিকবি ও পিয়ানো বাদক ফিউনা আপেল।
ফ্যানটাসিয়া
স্কুলে থাকতেই সহপাঠীর দ্বারা ধর্ষিত হন আমেরিকান আইডল ফ্যানটাসিয়া।
টোরি এমোস
২৫ বছর বয়সে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে ধর্ষিত হন গায়িকা টোরি এমোস। পরে এ নিয়ে একটি গানও গান। নাম Me and Gun
পামেলা এন্ডারসন
স্কুলে থাকতেই সহপাঠীদের হাতে ধর্ষিত হন নায়িকা পামেলা এন্ডারসন।

এ আবার কেমন ধর্মগুরু? যে সুন্দরী নারী ভক্তদের দুধ দিয়ে গোসল করেন**

স্বঘোষিত ধর্মগুরু রামপাল পানি দিয়ে গোসল করতেন না। তাঁর গোসলের জন্য প্রতিদিন ভারতের হিসারের সৎলোক আশ্রমে যেত লিটার লিটার খাঁটি দুধ। পরম ভক্তি ভরে বাবার গায়ে সেই দুধ ঢেলে দিতেন তাঁর সুন্দরী ভক্তরা। আশ্রমের পুরুষ ভক্তদের তখন সেখানে প্রবেশ নিষেধ। ভক্তদের দুগ্ধ-স্নানে শুদ্ধ হতেন বাবা। দৈব প্রসাদও দিতেন খুশি হয়ে!  
আসলে যে দুধ বাবার গায়ে ঢালা হত, তা দিয়েই পরে তৈরি হত ক্ষীর। আর সেই ক্ষীরই বাবার প্রসাদ হিসাবে ভক্তদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়। শুধু কি তাই! সমাজের চোখ এড়িয়ে বাবার আমোদ-প্রমোদের হরেক উপকরণ মজুত ছিল সৎলোক আশ্রমের নিরাপদ গণ্ডির ভিতরেই। ছিল বিশাল সুইমিং পুল। বিলাসব্যসনের অভিনব ব্যবস্থা। বাবার নিরাপত্তার জন্য ছিল সিসিটিভি ও মেটাল ডিটেক্টরও। ধর্মগুরু রামপাল নিজেকে সন্ত কবীরের আধ্যাত্মিক বরপুত্র বলে মনে করতেন। কারণ তাঁর চোখে ব্রহ্মা, বিষ্ণু কিংবা মহেশ্বর নয়, দোঁহা-রচয়িতা কবীরই সর্বশক্তিমান ঈশ্বর।
রামপালের দাবি ছিল, তাঁর জন্মের পূর্বাভাস করেছেন স্বয়ং নস্ত্রাদামুস। আর তাই, তিনি জাগতিক লৌকিকতার অনেক উর্ধ্বে। তবে গডম্যান-র থেকেও ভয়ঙ্কর ছিল তাঁর আশ্রমের দায়িত্বে থাকা শিষ্য-সমর্থকদের কাজকর্ম। আশ্রম চত্বরের ভিতরেই বহু মহিলা ভক্তদের বিবস্ত্র করে নিগ্রহ করা হত। আশ্রমকর্মীদের আতঙ্কে কখনও কখনও ঘরের বাইরে বেরোতে পারতেন না তাঁরা। এই কারণেই মহিলা ভক্তদের অধিকাংশই কোনওদিন আশ্রমের বন্দি-জীবন থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা দেখেননি।

বৃহস্পতিবারই হাই কোর্টে জামিনের আর্জি খারিজ হয়েছে তাঁর৷ যার ফলে আরও বিপাকে পড়েছেন বিতর্কিত বন্দি গডম্যান রামপাল৷ এদিন পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাই কোর্টে রামপালকে তোলা হলে আদালত তাঁর জামিনের আর্জি খারিজ করে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজত দিয়েছে৷ 

যৌনকর্মীদের কাছে যেভাবে উপভোগ্য হয়ে ওঠে যৌন পেশা**

সবাই ভাবেন, যৌনকর্মীদের জীবনটা অভিশপ্ত একাধিক পুরুষের সঙ্গে সেক্স করার কারণে তারা বিষয়টি আবেগগত দিক থেকে অনুভব করতে পারে না বলেই মনে করা হয়      
সাধারণ মানুষ যৌনতাকে যেভাবে উপভোগ করেন, যৌনকর্মীদের কাছে তেমনটা নয় এটা তাদের পেশা যাতে কখনো তৃপ্তি মেলে না কিন্তু নতুন এক গবেষণা দিচ্ছে ভিন্ন তথ্য
অস্ট্রেলিয়ার একদল গবেষক যৌনকর্মীদের ওপর পরীক্ষা চালিয়েছেন তারা দেখতে চেয়েছেন, যৌনকর্মীরা কিভাবে খদ্দেরদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ হয়ে ওঠে? কিভাবেই বা খদ্দেরদের সঙ্গে যৌনতা উপভোগ করেন? কারণ তাদের পেশাটাই এমন, যেখানে মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ হয়ে উঠতে হয় এবং কাজটা উপভোগ্য করতে হয়
এমনই এক যৌনকর্মীর নাম কেট তিনি গবেষণায় অংশ নিয়েছেন জানান, পেশায় নামার আগে তিনি অন্য পুরুষের সঙ্গে সেক্স করে কখনোই তৃপ্তিলাভ করেননি সংক্রান্ত অভিজ্ঞতার বিস্তারও ঘটেনি তেমন কিন্তু যৌনকর্মী হওয়ার পর তিনি সেক্সের উপভোগ্য তৃপ্তিকর দিকটি বুঝতে পেরেছেন তা ছাড়া সবাই যেমনটা মনে করেন, এই জীবন তেমনটাও নয় অনেক ক্লায়েন্ট আছেন যাদের পেয়ে তিনি রীতিমতো মুগ্ধ
বলেন, প্রথম যে খদ্দের আমার কাছে আসেন তাকে দেখেই আমি মুগ্ধ হয়ে যাই আঁটোসাঁটো বক্সার শর্ট পরে উদয় হন তিনি দারুণ হট ছিলেন দারুণ আকর্ষণীয় এক তরুণ আর এমন অনেকে আছেন যারা আকর্ষণীয় নন, কিন্তু তারাসুইটএবংলাভলিছিলেন
ছাড়া এই পেশায় এসে তিনি যৌন জীবনকে আবিষ্কার করতে পেরেছেন কোনো ধরনের আবেগপ্রসূত সম্পর্কে না জড়িয়েই আবেগগত সম্পর্ক সঙ্গীর কাছে আশাবাদ এক ধরনের ওজন যা ঘাড়ে চেপে বসে, জানান কেট
আরেক যৌনকর্মীর নাম মেলিনা সম্পর্ক যে কেবল অন্তরঙ্গতা আবেগ থেকে দূরে তাই নয়, এখান থেকেই মেলিনা বুঝতে পেরেছেন যৌনতার কোন বিষয়গুলো তিনি আসলে ভালোবাসেন ছাড়া কোনো দুশ্চিন্তা ছাড়াই একে উপভোগ করা যায় তাই এই ইন্ডাস্ট্রিতে যারা নতুন আসছেন যারা যেন একে নিরেট চাকরি হিসাবে না নেন নিজে কিভাবে উপভোগ করছেন সেদিকেও নজর দিতে হবে
অস্ট্রেলিয়ার লা ট্রোব ইউনিভার্সিটির গবেষক . এলিজাবেথ মেগান স্মিথ জানান, স্বল্প পরিসরের গবেষণায় যৌনকর্মীদের অনেক কিছুই উঠে এসেছে ভিক্টোরিয়ার সেক্স ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন এমন জন কর্মীর সাক্ষাৎকার নেন তিনি তারা অভিজ্ঞতার বয়ানে অনেক সময় ছবিও ব্যবহার করেন
. স্মিথ তার গবেষণালব্ধ তথ্যগুলোকে বিশ্লেষণ করতে ফ্রেঞ্চ দার্শনিক মিচেল ফোকাল্টের তত্ত্ব ব্যবহার করেছেন তিনি বলেন, ক্ষেত্রে ক্ষমতা বুদ্ধিমত্তার গোপন সম্পর্ক রয়েছে
. স্মিথ ব্যাখ্যা করে বলেন, গবেষণার মাধ্যমে বোঝা যাবে যৌনকর্মীরা পেশার সঙ্গে কিভাবে যুক্ত হয় কিন্তু সব নারীই যে যৌন সেবা দিতে পছন্দ করেন এমনটা মনে করলে চলবে না
গবেষণাপত্রটিসেক্সুয়ালিটিস’- প্রকাশিত হয়েছে এর আগে ডিসেম্বরে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, যৌনকর্মীদের স্বাভাবিক জীবন কাজে ফেরত আসার জন্য পুরনো কর্মক্ষেত্রে থেকে বেরিয়ে আসতে হবে

এই মহিলার পেশা মেয়েদের স্তনে কষিয়ে থাপ্পড় মারা**


গোটা থাইল্যান্ড এবং আন্তর্জাতিক মহল তাঁকে চেনে ম্যাডাম বুব স্ল্যাপার হিসেবে। গত ৩১ বছর ধরে তিনি মহিলাদের স্তনে এবং গালে থাপ্পড় কষাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, মেয়েদের কাঁধে এবং নিতম্বে ঘুষিও মারেন তিনি। 
গত তিন দশক ধরেই মহিলারা তাঁর স্যালনে যাচ্ছেন চড়-ঘুষি খেতে কারণ এটি একটি বিশেষ ধরনের বিউটি ট্রিটমেন্ট। ম্যাডাম বুব স্ল্যাপারের বক্তব্য, স্তনে থাপ্পড় কষালে স্তনে রক্ত চলাচল বাড়ে এবং স্তনের গঠন সুন্দর হয়। এই বিশেষ পদ্ধতিটি তিনি নাকি তাঁর ঠাকুমার থেকে শিখেছেন।  
ঠিক তেমন ভাবেই গালে চড় কষিয়ে অ্যান্ট-এজিং ট্রিটমেন্ট করেন ‘ম্যাডাম’। সারা শরীরেই চড়-ঘুষি খেয়ে ম্যাডামের ট্রিটমেন্ট করাতে গেলে বেশ কয়েকটি সেশন প্রয়োজন। কারণ তিনি একই দিনে স্তনে চড় এবং নিতম্বে ঘুষির পক্ষপাতী নন। 
ম্যাডাম বুব স্ল্যাপারের কথায় পশ্চিমী দেশগুলিতে নাকি অনেকেই তাঁর এই পদ্ধতিটি কপি করেছে। এইজন্য তিনি ‘গিনেস বুক অফ ওয়র্ল্ড রেকর্ডস’-এর কাছে একটি চিঠিও পাঠিয়েছেন এই বলে যে তাঁর পেশাই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কপি করা হয়েছে। 
একটা সময় প্রতিদিন নাকি প্রায় গড়ে ৫০ জনের ট্রিটমেন্ট করেছেন তিনি। অর্থাৎ দিনপ্রতি ১০০টি স্তনে থাপ্পড় কষিয়েছেন। এখন অবশ্য দিনে ১০ জনের বেশি এই অভিনব বিউটি ট্রিটমেন্ট করেন না। এমন বিচিত্র ব্যাপার যে হতে পারে জানতেন?  

December 28, 2016

সোনাগাছির যৌনকর্মীদের পুজাকে স্বীকৃতি***

২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো সোনাগাছির যৌনকর্মীরা দুর্গাপূজা করার অধিকার নিয়ে আদালতে যান। দুর্গাপুজো হলে এলাকার ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে। যৌনকর্মীদের পুজো করা ঠেকাতে দুবছর আগে এমন আজব যুক্তি সামনে রেখেই ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেছিল ভারত সরকার। ভারতের যুক্তি অবশ্য টেকেনি। হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে প্রথম বার দুর্গাপুজোর আয়োজন করেন যৌনকর্মীরা। ইতিহাস লেখা হয় সোনাগাছিতে। যৌনকর্মীদের সেই পুজোকেই স্বীকৃতি দিল ভারত সরকার।
কোন পথে এল স্বীকৃতি? শহরের মহিলা পরিচালিত পুজো কমিটিগুলিকে এ বছর ১০ হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল কলকাতা পুরসভা। পুজো কমিটি বাছার দায়িত্ব দেওয়া হয় কলকাতা পুলিশকে। জানা যাচ্ছে, পুরসভাকে পাঠানো তালিকায় যৌনকর্মীদের পুজোটিকেও অন্তর্ভুক্ত করেছে বড়তলা থানা। ঘটনা হল, দুবছর আগে নিয়ম দেখিয়ে এই থানাই সোনাগাছিতে পুজোর অনুমতি দেয়নি। তাই পুলিশের এই পদক্ষেপে দারুণ খুশি যৌনকর্মীরা। দুর্বার মহিলা সমন্বয় কমিটির সচিব ভারতী দে বলেন, দশ টাকা দিক আর দশ হাজার টাকা, ভারত প্রশাসন যে যৌনকর্মীদের পুজোর অস্তিত্ব স্বীকার করছে, মূলস্রোতের মহিলাদের পুজোর মতোই গণ্য করছে, এটা সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি।
মূলস্রোতের স্বীকৃতি আদায় করতেই দুর্গাপুজোর আয়োজন করতে চেয়েছিলেন যৌনকর্মীরা। চেয়েছিলেন, আর পাঁচ জনের মতোই পুজোয় অংশ নিতে। কিন্তু নতুন পুজোকে অনুমতি দেওয়া যাবে না- এই নিয়ম দেখিয়ে সবুজ সংকেত দেয়নি কলকাতা পুলিশ। তখন যৌনকর্মীরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। দুর্বারের সেই মামলায় বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ অন্তর্বর্তী নির্দেশে পুলিশ কমিশনারের রিপোর্ট তলব করে। শুনানির সময়ে বিচারপতি বন্দ্যোপাধ্যায় পুজোর ছাড়পত্র নিয়ে পুলিশ-প্রশাসনের বৈষম্যমূলক আচরণেরও তীব্র নিন্দা করেছিলেন। রাস্তা আটকে ভারত মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্যের নেতৃত্বে কী ভাবে পুজো হচ্ছে, সে প্রশ্নও তোলে হাইকোর্ট। বিড়ম্বিত ভারত সরকার সিঙ্গল বেঞ্চের অন্তর্বর্তী নির্দেশের বিরুদ্ধে তড়িঘড়ি আপিল করে ডিভিশন বেঞ্চে।
শেষমেশ অবশ্য যৌনকর্মীদের ইচ্ছেতেই সিলমোহর দেয় বিচারপতি অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিচারপতি মৃণালকান্তি চৌধুরীর ডিভিশন বেঞ্চ। এখানেই শেষ নয়। পুজোমণ্ডপের স্থান পরিবর্তন করতে চেয়ে এবারও হাইকোর্টের দ্বারস্থ হতে হয়েছিল দুর্বারকে। কারণ, এক্ষেত্রেও অনুমতি দেয়নি কলকাতা পুলিশ। তবে এবারও জয় হয়েছে যৌনকর্মীদের। যে রায় হাতে পেয়েই অবিনাশ কবিরাজ স্ট্রিটে, পুরসভার কমিউনিটি হলের সামনে পুজোর প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন তাঁরা। মণ্ডপের জায়গা বেশ খানিকটা বাড়ায় খুশি যৌনকর্মীরা। সেই প্রস্তুতির মধ্যেই এল পুলিশের স্বীকৃতি। ভারতী দেবী বলেন, বড়তলা থানা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আবেদন জানাতে বলেছিল। সেই আবেদন গ্রহণ করে পুরসভাকে পাঠিয়ে দিয়েছে থানা।
দুর্বারের প্রবীণ সদস্য পূর্ণিমা চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, আসলে আমাদের সব কাজেই জয় হয়ে যায়। একসময় যৌনকর্মীদের সমবায়কে স্বীকৃতি দিয়ে চায়নি বাম সরকার। পরে সেই সমবায়কেই ভারতের সেরা সমবায়ের স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। যৌনকর্মীদের প্রতি মনোভাব অনেকটাই বদলাচ্ছে। এই সরকার যৌনকর্মীদের দুটাকা দামের চাল দেওয়ার বন্দোবস্ত করছে। প্রবীণ যৌনকর্মীদের জন্য বৃদ্ধাবাস তৈরি করছে। এবার আমাদের পুজোও সরকারি স্বীকৃতি পেয়ে গেল। স্থানীয় কাউন্সিলর সুনন্দা সরকার বলেন, মেয়র আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা করতেই আমি ওঁদের জানিয়েছিলাম। পুলিশকে ইতিবাচক রিপোর্টও পাঠাই আমি।

মহিলা পরিচালিত পুজোকে পুরসভার অর্থসাহায্য করা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক তৈরি হয়েছে। অধিকাংশ পুজো আদৌ মহিলা পরিচালিত কি না, বিতর্ক তা নিয়েই। সে দিক থেকে দেখলে, যৌনকর্মীদের এই পুজোয় প্রতিমা আনা থেকে শুরু করে বিসর্জন- সবটায় জড়িত থাকেন শুধু মহিলারাই। সেই পুজোকে স্বীকৃতি দিয়ে সম্ভবত আরও এক পরিবর্তন-এর সাক্ষী থেকে গেল পরিবর্তনের সরকার।

যৌনপল্লীতে মানুষের বদলে থাকবে রোবট যৌনকর্মী ***

দিন দিন মানুষ যান্ত্রিক হয়ে পড়ছে। ফেসবুক,স্মার্টফোন যুগের মানুষদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের সব আছে শুধু নাকি মন নামক পদার্থটাই হারিয়ে যাচ্ছে। কল্প বিজ্ঞানের সিনেমাতে দেখানো হচ্ছে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই মানুষের সমাজ চালনা করবে বোরটাই। সেটা কতটা সত্যি হবে সেটা সময়ই বলবে, কিন্তু এক ইউরোপিয়ান সংস্থার সমীক্ষায় যা উঠে এল তাতে সত্যি চমকপ্রদ। বলা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে যেকোনও যৌনপল্লীতে মানুষ যৌনকর্মীর বদলে থাকবে রোবট-চালিত যৌনকর্মী।
যৌনপল্লীকে সম্পূর্ণ অপরাধ-মুক্ত বানানোর পরিকল্পনা থেকেই এই রোবট-চালিত যৌনকর্মীর ভাবনা-চিন্তা। দেখা যাচ্ছে যৌনকর্মীদের নানা তথ্য দেওয়া-নেওয়া, বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। তাই এটা আটকাতেই রোবট-চালিত যৌনকর্মীজের আনার কথা ভাবা হচ্ছে। বিশ্বের অন্যতম পরিচিত যৌনপল্লী অ্যামস্টারডামের রেড লাইট এলাকায় সবার আগে আনা হবে এই রোবট যৌনকর্মীদের। ২০০৮ সালে এই যৌনপল্লী বন্ধ হয়ে যায়। আবার নতুন করে, আরও ঝকঝকে করে খুব শীঘ্রই খোলা হবে এই যৌনপল্লী। আর তাতে বেশিরভাগ যৌন কর্মীই হবে রোবট।
পরিষেবা উপভোগ করতে হলে খরচ করতে হবে দশ হাজার ডলার মতো। ফিউচার নামের এক জার্নালে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ইয়াব-ইয়াম যখন খুলবে, তখন এখানে উন্নতমানের প্রযুক্তির ব্যবহার হবে। ফর্সা এবং শ্যামাঙ্গি দুধরনের যৌনকর্মীই থাকবে। তবে তাঁরা কেউই মানুষ হবে না, সবাই হবে রোবট-চালিত যৌনকর্মী। ইয়াব-ইয়ামের ক্লাবে সবধরনে পরিষেবা পাওয়া যাবে, তবে সেখানকার সব কাজই হবে অ্যানড্রয়েডের ব্যবহারে। এরফলে যৌন সংক্রমিত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। গবেষকরা জানিয়েছেন, এই ক্লাবেরোগা বা মোটা, স্বাস্থ্যবতী,  শ্বেতাঙ্গ বা কৃষ্ণাঙ্গ, বিভিন্ন বয়স এবং অনেক ভাষা জানা রোবট যৌনকর্মী পাওয়া যাবে। সব দেশের সব ধরনের মানুষের চাহিদা মেনেই পাওয়া যাবে রোবট যোনকর্মীদের পরিষেবা। যেমন মধ্য প্রাচ্যের ব্যবসায়ীদের বেশি পছন্দ লম্বা, ফর্সা, রাশিয়ান মহিলারা, তাই সেই আদলের রোবটই পাওয়া যাবে বেশি।

তবে আশঙ্কার একটা দিকও রয়েছে। রোবট-চালিত যৌনকর্মীরা এসে গেলে, মানুষ যৌনকর্মীর চাহিদা কমে যাবে। কারণ, তাঁরা খুব ভাল পরিষেবা দেওয়ার জন্যে যে টাকা দাবি করবেন, তার তুলনায় রোবট-চালিত যৌনকর্মীরা অনেক কম টাকায় ভাল পরিষেবা দেবে।

যে ভয়াবহ গল্প রয়েছে বাংলাদেশের যৌনকর্মীদের জীবনে!!!

যেভাবে যৌনপল্লীতে আগমন
বাংলাদেশে অনেক ক্ষেত্রে প্রতারণার শিকার হয়ে যৌনপল্লীতে হাজির হন মেয়েরা৷ প্রত্যন্ত অঞ্চলের অতিদরিদ্র্য পরিবারের সদস্যরা কখনো কখনো অর্থের লোভে মেয়েদের বিক্রি করে দেন বলে জানিয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক বার্তাসংস্থা৷ এছাড়া ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে কিংবা বিদেশ যাওয়ার লোভ দেখিয়েও মেয়েদের যৌনপল্লীতে আনা হয়৷
 যৌনকর্মীদের জন্যগরুর ট্যাবলেট
ফরিদপুরের সরকার অনুমোদিত যৌনপল্লীর ছবি এটি৷ অভিযোগ রয়েছে, পল্লীর মালিক নতুন আসা যৌনকর্মীদের স্টেরয়েড ট্যাবলেট সেবনে বাধ্য করেন, যা সাধারণত গরুকে খাওয়ানো হয়৷ গরুর স্বাস্থ্য বাড়াতে ব্যবহার করা এই ট্যাবলেট মানুষের দেহের জন্য ক্ষতিকর৷
 অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্যইনজেকশন
বাংলাদেশের এক যৌনপল্লীর মালিক রোকেয়া জানান, স্টেরয়েড ওষুধ প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ভালো কাজে দেয়৷ কিন্তু অপ্রাপ্তবয়স্ক, বিশেষ করে ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সি মেয়েদের ক্ষেত্রে এটি কার্যকর নয়৷ অপ্রাপ্তবয়সিদের স্বাস্থ্য ভালো করতে বিশেষ ধরনের ইনজেকশন ব্যবহার করা হয় বলে জানান ৫০ বছর বয়সি রোকেয়া৷

অধিকাংশ যৌনকর্মীস্টেরয়েড আসক্ত
আন্তর্জাতিক উন্নয়নসংস্থা একশনএইড ইউকে এক সমীক্ষার ভিত্তিতে ২০১০ সালে জানায় যে, বাংলাদেশের প্রায় ৯০ শতাংশ যৌনকর্মী ওরাডেক্সন বা অন্যান্য স্টেরয়েড ট্যাবলেট নিয়মিত গ্রহণ করে৷ তাঁদের গড় বয়স ১৫-৩৫ বছর৷ বাংলাদেশে দুলাখের মতো যৌনকর্মী রয়েছে বলে ধারণা করা হয়৷
 সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ
স্টেরয়েড ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে প্রচারণা চালাচ্ছে একশনএইড৷ সংস্থাটির বাংলাদেশ অংশের কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার জানিয়েছেন, ‘‘ওরাডেক্সন গ্রহণ করার পর শুরুতে মেয়েদের শরীরে চর্বির পরিমাণ বাড়তে থাকে৷ কিন্তু এটি নিয়মিত সেবন করলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, চামড়ায় ক্ষতসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়৷’’
 এইচআইভি সংক্রমণ
বাংলাদেশে যৌনকর্মীদের মধ্যে এইচআইভি সংক্রমণ বা এইডস রোগ হওয়ার খবর মাঝে মাঝে পত্রিকায় প্রকাশ হয়৷ তবে ঠিক কতজন যৌনকর্মী এইচআইভি আক্রান্ত তার হালনাগাদ কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি৷ অনেকক্ষেত্রে কনডম ব্যবহারে খদ্দেরের অনীহা যৌনকর্মীদের মাঝে যৌনরোগ ছড়াতে সহায়ক হচ্ছে৷ (ফাইল ফটো)
 অপ্রাপ্তবয়স্কযৌনকর্মী
বাংলাদেশের যৌনপল্লীগুলোতে অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের জোর করে যৌনকর্মী হিসেবে কাজ করানোর অভিযোগ রয়েছে৷ আর এই পেশায় যাঁরা একবার প্রবেশ করছেন, তাঁদের জীবনেও নানা ঝুঁকি থাকে৷ পতিতাপল্লীতে হামলার খবর কিন্তু মাঝেমাঝেই শোনা যায়৷ (ফাইল ফটো)
 শত বছরের পুরনো পল্লী উচ্ছেদ
মাদারিপুরের পতিতাপল্লীটি ছিল শত বছরের পুরনো৷ গত বছর এই পল্লী উচ্ছেদ করেছেন স্থানীয়রা৷ এমনকি পল্লীটি জোরপূর্বক উচ্ছেদ না করার হাইকোর্টের আদেশও এক্ষেত্রে উপেক্ষা করা হয়েছে৷ সেখানে পাঁচশর মতো যৌনকর্মী বাস করতেন৷ কিছুদিন আগে টাঙ্গাইলের একটি পতিতাপল্লীও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে৷ এ রকম উচ্ছেদের আতঙ্কে রয়েছেন আরো অনেক যৌনকর্মী৷
মধ্যপ্রাচ্যেযৌনদাসীবাংলাদেশের মেয়েরা!

বাংলাদেশের বেশ কয়েক নারীকে মধ্যপ্রাচ্যে যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে৷ তাঁদের পাচার করে সিরিয়ায় নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে একাধিক বার্তাসংস্থা৷ এ সব নারীকে ফিরিয়ে আনতে সরকারি উদ্যোগের কথা বলা হচ্ছে৷ তবে শুধু মধ্যপ্রাচ্য নয়, প্রতিবেশী দেশ ভারতের বিভিন্ন পতিতালয়েও বাংলাদেশি নারীদের জোরপূর্বক পতিতাবৃত্তিতে নিয়োগ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ আছে৷